ইতিহাসের গুরুত্বপূর্ণ যুদ্ধ

ইতিহাসের গুরুত্বপূর্ণ যুদ্ধ যুদ্ধ সাল প্রতিপক্ষ বিজয়ী কলিঙ্গ যুদ্ধ ২৬১ খ্রিঃ পূঃ অশোক ও কলিঙ্গরাজ অশোক হিদাসপিসের যুদ্ধ ৩২৬ খ্রিঃ পূঃ আলেকজান্ডার ও পুরুরাজ আলেকজান্ডার পেলোপনেসিয়ান যুদ্ধ ৪৩১ খ্রিঃ পূঃ স্পার্টা ও অ্যাথেন্স স্পার্টা ম্যারাথনের যুদ্ধ ৪৯০ খ্রিঃ পূঃ অ্যাথেন্স ও পারস্য অ্যাথেন্স প্রথম তরাইনের যুদ্ধ ১১৯১ খ্রিঃ প...

তোত্তো-চানের অ্যাডভেঞ্চার । Totto chaner adventure।

 তোত্তো-চানের অ্যাডভেঞ্চার

লেখিকা : তেৎসুকো কুরোয়ানাগি


লেখক পরিচিতি। ১৯৩৩ সালে তেৎসুকো কুরোয়ানাগি'র জন্ম হয়। তিনি ছিলেন জাপানের সবচেয়ে জনপ্রিয় টেলিভিশন ব্যক্তিত্ব। তিনি একসময় তাঁর ছোটোবেলার স্কুলজীবনের স্মৃতিকে কেন্দ্র করে 'তোত্তো চান' লেখেন। মূল বইটি জাপানি ভাষায় রচিত। 'তোত্তো চান' কথাটির অর্থ ছোট্টো খুকু। লেখিকা শুধুমাত্র স্মৃতির ওপর নির্ভর করে রচনাটি লেখেননি। এই বইকে ঘিরে আবর্তিত হয়েছে এক আদর্শ শিক্ষকের সর্বকালের সর্বজনীন এক শিক্ষাব্যবস্থার নানা দিক। লেখিকার অসাধারণ লেখনশৈলীর গুনে বইটির ইংরেজি অনুবাদ করেন ডরোথি ব্রিটন। সেই ইংরেজি বই থেকে বাংলায় অনুবাদ করেন মৌসুমী ভৌমিক। তিনি আধুনিক বাংল গানের একজন উল্লেখযোগ্য শিল্পী ও স্রষ্টা। 

সারসংক্ষেপঃ তোত্তো চান একটি ছোটো মেয়ে। তার প্রিয় বন্ধু ইয়াসুরাকি চানকে তার গাছে ওঠার নিমন্ত্রণ জানানো এবং তাকে গাছে তোলার ঘটনাটি নিয়ে এই জীবনীমূলক রচনাটি লেখা হয়েছে। তোত্তো চানের স্কুল চত্বরে সব ছেলেমেয়েদের একটি করে নিজস্ব গাছ ছিল। সবাই তাতে উঠে আনন্দ করত। ছেলেমেয়েরা গাছগুলোকে নিজেদের সম্পত্তি বলে মনে করত। তোত্তো চানের বন্ধু ইয়াসুরাকি চানের পোলিয়োর জন্য পায়ে অসুবিধা ছিল। এর কোনো নিজস্ব গাছ না থাকায় তোত্তো চান তাকে গাছে ওঠার নিমন্ত্রণ জানিয়েছিল। এই কথায় বাড়িতে ঝামেলা হতে পারে ভেবে তোত্তো চান মাকে মিথ্যা বলে স্কুলে গিয়েছিল। স্কুলে তারা লুকিয়ে কিছু একটা করছে ভেবে হিহি করে হাসছিল।  ইয়াসুয়াকিকে নিয়ে  গাছের দিকে এগিয়ে গিয়েছিল এবং দরোয়ানের ঘর থেকে মই এনে তাকে গাছে তোলবার চেষ্টা করতে লাগল। ইয়াসুয়ার্কির হাতে পায়ে জোর খুবই কম থাকায় বিনা সাহায্যে মইয়ের প্রথম ধাপে ওঠা সম্ভব ছিল না। তেরে তাকে নীচ থেকে মইতে তুলে দেওয়ার চেষ্টা করতে লাগল। কিন্তু পারল না, সে বুঝতে পারল যে কাজটা সহজ নয়। কিন্তু তার ইচ্ছে ছিল ইয়াসুরাকি চানাকে গাছে চড়ানোর। ইয়াসুরাকিরও তাই আশা ছিল কিন্তু বেচারি একেবারে মনমরা হয়ে গিয়েছিল। এরপর দাঁড়াও বলে সে দরোয়ানের ঘরে ছুটে গিয়ে নানা জিনিসের মধ্যে থেকে শেষ পর্যন্ত বাড়ির সিঁড়ির মতন একটা মই পেয়ে গেল। সে ইয়াসুরাকিকে বলল ভয় নেই এটা লকবক করবে না। এরপর ইয়াসুয়াকি মনে মনে খুব শক্ত হয়ে সিঁড়ির প্রথম ধাপে পা রাখল। সিঁড়ির মাথায় পৌছাতে যে কতক্ষণ লেগেছিল তা ওদের দুজনে কেউ বলতে পারবে না। মাথার ওপর গনগনে সূর্য, কিন্তু তাদের ভ্রুক্ষেপ নেই। তোত্তো চান নীচ থেকে ইয়াসুরাকি একটা একটা করে পা এক এক ধাপ উপরের সিঁড়িতে তুলে দিচ্ছিল আর নিজের মাথা দিয়ে ওর পেছনটা ঠেলে দিচ্ছিল। অবশেষে ইয়াসুরাকি চান মইয়ের মাথায় পৌছাল। কিন্তু তারপর বাকিটা যেন এক অসম্ভব মনে হল। এবার তোত্তো চান কীভাবে তাকে গাছের ডালে আনবে? তার কান্না পাচ্ছিল। কিন্তু কাঁদল না এই ভেবে যদি ইয়াসুরাকি চান কেঁদে ফেলে। তোত্তো চান হাত বাড়িয়ে ইয়াসুয়াবির হাত ধরল। পোলিরোতে ওর আঙুলগুলো দলা পাকিয়ে গিয়েছিল। তবু তার হাতটা ছিল বড়ো এবং আঙুলগুলো লম্বা। এবার এক বিপজ্জনক দৃশ্য দেখা গেল ভাগ হওয়া ডালে তোত্তো চান দাঁড়িয়ে মইয়ের মাথায় পেটের উপর ভর দিয়ে শোওয়া ইয়াসুয়াকি চানকে প্রাণপণ টেনে চলেছে। কিন্তু তোত্তো চান, জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ওর নিজের ছোটো হাতে সমস্ত শক্তি দিয়ে ইয়াসুয়াকি চানকে টেনে তোলার চেষ্টা করছে। অবশেষে দুজনে গাছের ডালের উপর মুখোমুখি দাঁড়াল এবং তোত্তো চান মাথা নীচু করে ইয়াসুয়াকিকে আমন্ত্রণ জানাল 'স্বাগতম'। আর সেও গাছের গায়ে পিঠ ঠেকিয়ে লাজুকভাবে হেসে বলল আসতে পারি ভিতরে'? দুই বন্ধুতে বেশ অনেকক্ষণ রইল গাছের উপরে। বসে বসে নানান গল্প করল টেলিভিশন ও সুমো পালোয়ানদের নিয়ে। দূরে পাখির গান শোনা যাচ্ছিল। আর গাছের ডালে বসে দুটি শিশু পরম আনন্দে গল্প করছিল। ইয়াসুরাকি চানের সেই প্রথম গাছে চড়া।

জেনে রাখো-- পোলিয়ো বা পোলিও বা পোলিয়োনাইলাইটিস একটি জীবাণুবাহিত সংক্রামক অসুখ। এই অসুখে কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্র ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং ফলস্বরূপ হাত ও পায়ের পেশিতে বিকৃতি দেখা দেয়। একসময় সারা পৃথিবীতে এই রোগ মহামারির আকার নিয়েছিল। হিলারি কোপরোপ্তি, জোনাস সাল্ক, অ্যালবার্ট সাবিন প্রমুখ জীবনবিজ্ঞানীর চেষ্টায় গত শতকের মাঝামাঝি এই রোগের প্রতিষেধক আবিষ্কৃত হয়। ২০১২ সালে বিশ্ব স্বাস্থ্যসংস্থা ভারতকে পোলিয়ো রোগমুক্ত দেশ হিসাবে স্বীকৃতি দিয়েছে।



পাঠ্যাংশের ব্যাকরণ ও নির্মিতি বিষয়ক প্রশ্নোত্তর

শব্দার্থ--  ডোমোই–তোঙে চানের স্কুল। সম্পত্তি- নিজের অধিকারভুক্ত মূল্যবান জিনিস। নিজস্ব- নিজের। বিনীতভাবে—নম্রভাবে। নেমন্তন্ন-নিমন্ত্রণ। মনখারাপ- দুঃখী। ছুঁতে-  স্পর্শ করতে। বিজ্ঞ—জ্ঞানী, অভিজ্ঞ। লকবক করা - নড়ে ওঠা। শক্ত-কঠিন। গনগনে-  আগুনের মতো জ্বলন্ত। ভ্রুক্ষেপ-নজর। ঘুররে-আনন্দসূচক ধ্বনি। অসম্ভব—যা সহজে করা সম্ভব হয় না। দলা পাকিয়ে যাওয়া -ডেলার মতন হয়ে যাওয়া। বিপজ্জনক—বিপদের সম্ভাবনাসহ। রক্ষা- পরিত্রাণ। প্রাণপণ—সমস্ত চেষ্টার দ্বারা। আস্থা-বিশ্বাস, ভরসা। প্রখর-তীব্র, জোরালো। আমন্ত্রণ—আহব্বান,নিমন্ত্রণ। লাজুকভাবে-লজ্জার সহিত। সুমো-পালোয়ান জাপানের এক ধরনের বিশাল চেহারার মল্লযোদ্ধা। স্বাগতম-অভিবাদন। কুহনবুৎসু–তোমোইয়ের উপাসনাস্থল।

বিপরীত শব্দঃ-  বিনীত—রুদ্ধ। অসুবিধে-সুবিধে। সামান্য-অসামান্য। হাসি-কান্না। সম্ভব-অসম্ভব। রোগা-মোটা। মানুষ-অমানুষ। নীচু— উঁচু। সহজ—কঠিন। ইচ্ছে-অনিচ্ছে। দৃশ্য-অদৃশ্য। দারুণ-নিদারুণ। দূরে-কাছে। প্রথম—শেষ।

বাক্য রচনা :

 নিমন্ত্রণ- আজ সন্ধ্যায় আমার একটি বিয়েবাড়িতে নিমন্ত্রণ আছে।

দখল— কেউ বলার নেই তাই যে যেমন ভাবে পেরেছে জমিগুলি দখল করে নিয়েছে।

সম্পত্তি— গাছগুলো ছিল ছেলেমেয়েদের নিজেদের সম্পত্তি।

নিজস্ব- রবিদের একটি নিজস্ব কারখানা আছে।

সম্ভব— অন্ধকারে রাতে গাড়ি চালানো সম্ভব নয়।

সহজ— সব কাজকে সহজ ভাবা ঠিক নয়।

মুখভঙ্গি— লোকটি মজার মুখভঙ্গি করে বাচ্চাদের হাসাচ্ছে

মনমরা— ছুটির দিনে বাবা বাড়ি না আসায় মেয়েটি মনমরা হয়ে রয়েছে।

গনগনে— উনুনের গনগনে আগুনে রান্নার জন্য কড়াই চাপানো হল।

কান্না – শিশুটি এতই ভয় পেয়েছে যে তার কান্না আর থামতে চায় না।

ভয়ানক— বাঘটি ভয়ানক এক গর্জন করে উঠল।

বিপজ্জনক– হেলমেট ছাড়া মোটরবাইক চালানো বিপজ্জনক কাজ।

প্রাণপণ – লোকটি কী কারণে প্রাণপণ দৌড়ে চলেছে তা জানা গেল না।

জাপান— জাপান এশিয়া মহাদেশে অবস্থিত একটি রাষ্ট্র।

সুমো পালোয়ান — জাপানে সুমো পালোয়ানদের লড়াই একটি জনপ্রিয় খেলা।

বনভোজন - গোলাম মোস্তাফা । Bonvojon - Gulam Mustafa । প্রশ্ন ও উত্তর

অনুশীলনীর প্রশ্ন ও উত্তর

১. 'তোত্তো-চান' শব্দটির অর্থ কী? উঃ। 'তোত্তো-চান' শব্দটির অর্থ ছোট্টো খুকু।

২. 'তোত্তো-চান' বইটির লেখিকার নাম কী? উঃ। 'তোত্তো-চান' বইটির লেখিকার নাম তেৎসুকো কুরোয়ানাগি।

৩. নীচের এলোমেলো বর্ণগুলি সাজিয়ে শব্দ তৈরি করোঃ

উঃ। লোয়াপান—পালোয়ান। ভিটেশলিন– টেলিভিশন। ঘলরহ-হলঘর। সাহউৎ-উৎসাহ। তিরীথায— যথারীতি।

৪. বন্ধনীর থেকে ঠিক উত্তরটি বেছে নিয়ে আবার লেখো।

৪.১ তোত্তো চান তার বন্ধুকে (খাবার খাওয়া/বাড়িতে যাওয়া/গাছে চড়া/দোলনায় ওঠা)-র নিমন্ত্রণ করেছিল।

উঃ।তোত্তো চান তার বন্ধুকে গাছে চড়ার নিমন্ত্রণ করেছিল।

৪.২ তোত্তো চানের গাছটা ছিল (রাস্তার মাঝখানে/বাড়ির উঠোনে/বেড়ার ধারে/বাগানের মধ্যে)।

উঃ তোত্তো চানের পাছটা ছিল বেড়ার ধারে।

৪.৩ তোত্তো চানের গাছে ওঠার নিমন্ত্রণ জানিয়েছিল (রকি/বাবা/দারোয়ান/ইয়াসুয়াকি-চান) কে।

উঃ। তোত্তো চানেরগাছে ওঠার নিমন্ত্রণ জানিয়েছিল ইয়াসুয়াকি-চান কে।

৪.৪ তোত্তো-চান মই নিয়ে এসেছিল (বাড়ি/দারোয়ানের ঘর/দোকান/শ্রেণিকক্ষ) থেকে।

উঃ। তোত্তো-চান মই নিয়ে এসেছিল দারোয়ানের ঘর থেকে।

৪.৫ ইয়াসুয়াকি-চানের (পোলিয়োর/টাইফয়েডের/নিউমোনিয়া/জন্ডিসের) জন্য গাছে চড়ার অসুবিধা ছিল।

উঃ। ইয়াসুয়াকি-চানের পোলিয়োর জন্য গাছে চড়ার অসুবিধা ছিল।

৫. কোনটি বেমানান চিহ্নিত করো :

৫.১ গাছ/ডাল/পাতা/রাস্তা

৫.২ হলঘর/কলঘর/উঠোন/চিলেকোঠা

৫.৩ সিঁড়ি/মই/তাঁবু/ধাপ।

৫.৪ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র/জাপান/বাংলাদেশ/পশ্চিমবঙ্গ

৫.৫ সুমো/বক্সিং/ব্যাডমিন্টন/ক্যারাটে।

৬. ঘটনাক্রম অনুযায়ী সাজাও

৬.১ গলায় টিকিটটা ঝুলিয়ে তোত্তো-চান স্কুলে গিয়ে দেখল ইয়ামুয়াকি-চান ফুল গাছগুলোর পাশে দাঁড়িয়ে আ

৬.২ সেদিন তোত্তো-চান ইয়াসুয়াকি-চানকে গাছে ওঠার নিমন্ত্রণ জানিয়েছিল।

৬.৩ সিঁড়ি-মইটা ও টেনে নিয়ে এল গাছের গোড়ায়।

৬.৪ অবশেষে ইয়াসুয়াকি-চান মইয়ের মাথায় পৌঁছোল।

৬.৫ ইয়াসুয়াকি-চানকে বলে উঠল, 'এবার চলে এসো তুমি'।

উঃ। ৬.২ সেদিন তোত্তো-চান ইয়ামুয়াকি চানকে গাছে ওঠার নিমন্ত্রণ জানিয়েছিল।

৬.১ গলায় টিকিটটা ঝুলিয়ে তোত্তো-চান স্কুলে গিয়ে দেখল ইয়াসুয়াকি-চান ফুল গাছগুলোর পাশে দাঁড়িয়ে আছে

৬.৩ সিঁড়ি-মইটা ও টেনে নিয়ে এল গাছের গোড়ায়।

৬.৫ ইয়াসুয়াকি-চানকে বলে উঠল, 'এবার চলে এসো তুমি'।

৬.৪ অবশেষে ইয়াসুয়াকি-চান মইয়ের মাথায় পৌঁছোল।

৭. শব্দঝুড়ি থেকে ঠিক শব্দটি বেছে শূন্যস্থান পূরণ করো :

উঃ। ৭.১ তোমোই তে সবার একটা করে গাছ ছিল।

৭.২ তোত্তো-চানের গাছটা ছিল বেড়ার ধারে।

৭.৩ ইয়াসুয়াকি-ডানের পোলিয়ো-র জন্য পায়ে অসুবিধা ছিল। 

৭.৪ টেলিভিশন নাকি একটা বাক্স মতন।

৭.৫ তার মধ্যে ইয়া বড়ো বড়ো সুমো পালোয়ান।

৮. একটি বাক্যে উত্তর দাও :

৮.১ তোত্তো-চান কাকে গাছে চড়ার নিমন্ত্রণ জানিয়েছিল?

 উঃ। তোত্তো-চান ইয়াসুয়াকি-চানকে গাছে চড়ার নিমন্ত্রণ জানিয়েছিল । 

৮.২ গাছে চড়ার নিমন্ত্রণের কথা কারা জানতেন না? 

উঃ-  গাছে চড়ার নিমন্ত্রণের কথা তো-চানের বাবা-মা জানতেন না।

৮.৩ কোথায় সবার একটা করে গাছ ছিল? 

উঃ। তোমোইতে সবার একটা করে গাছ ছিল।

৮.৪ স্কুল চত্বরে কারা গাছগুলোর দখল নিয়েছিল? 

উঃ। স্কুল চত্ত্বরে গাছগুলো স্কুলের ছেলেমেয়েরা দখল করে নিয়েছিল।

৮.৫ টিফিনের সময় বা ছুটির পরে তোত্তো-চান কী করত? 

উঃ। টিফিনের সময় বা ছুটির পরে তোত্তো-চান গাছে উঠে নীচের লোকজন আর উপরের

আকাশটাকে দেখাত।

৮.৬ ইয়াসুয়াকি-চানের পায়ে কী অসুবিধা ছিল?

 উঃ। ইয়াসুয়াকি-চানের পায়ে পোলিয়োর জন্য অসুবিধা ছিল।

৮.৭ তোত্তো-চান মাকে কী বলে বাড়ি থেকে বেড়িয়েছিল? 

উঃ। তোত্তো-চান মাকে বাড়ি থেকে বেরোনোর সময় বলেছিল যে সে ডেনেনচফুতে ইয়াসুয়াকি চানের বাড়িতে যাচ্ছে।

৮.৮ স্কুলে গিয়ে তোত্তো-চান কী দেখেছিল?

উঃ। স্কুলে গিয়ে তোত্তো-চান দেখেছিল ইয়াসুয়াকি-চান ফুলগাছগুলোর পাশে দাঁড়িয়ে আছে।

৮.৯ তোত্তো-চান কোথা থেকে মই সংগ্রহ করেছিল? 

উঃ। তোত্তো-চান দারোয়ানের ঘর থেকে মই সংগ্রহ করেছিল।

৮.১০ মইয়ের মাথায় পৌঁছেও ইয়াসুয়াকি-চান গাছের উপর উঠতে পারছিল না কেন?

উঃ। মইয়ের মাথায় পৌঁছেও ইয়াসুয়াকি-চান গাছের উপর উঠতে পারছিল না কারণ পোলিয়োতে ওর আঙুলগুলো সব দলা পাকিয়ে গিয়েছিল।

৮.১১ ইয়াসুয়াকি-চানের হাতটা কেমন ছিল? 

উঃ। ইয়াসুয়াকি-চানের হাতটা বড়ো ছিল, আঙুলগুলো অনেকটা লম্বা।

৯. নীচের বাক্যগুলির উত্তর নিজের ভাষায় লেখো।

৯.১ তোত্তো-চান গাছের ওপর উঠে কীভাবে সময় কাটাত?

উঃ। তোত্তো-চানের গাছটি ছিল বেড়ার কাছে। গাছটি ছিল বেশ বড়ো এবং তার গা টা ছিল পিছল। সেই গাছটিতে উঠে তোত্তো-চান প্রায়ই টিফিনের সময় বা ছুটির পরে নীচের লোকজন আর উপরের আকাশটাকে দেখে সময় কাটাত।

৯.২ ছেলেমেয়েরা গাছগুলোকে কীভাবে আপন করে নিয়েছিল?

উঃ। স্কুল চত্বরে যতগুলো গাছ ছিল ছেলেমেয়েরা প্রত্যেকে তার একটা করে দখল করে নিয়েছিল। সবাই যে যার গাছে চড়ত। তারা মনে করত গাছগুলো তাদের নিজেদের সম্পত্তি। এজন্য অন্য কারো গাছে চড়তে হলে একজনকে অন্যকে বিনীতভাবে ভিতরে আসার কথা বলতে হতো।

৯-৩ বন্ধুকে কীভাবে গাছে ওঠাবে বলে তোত্তো-চান পরিকল্পনা করেছিল?

উঃ।তোত্তো-চানের বন্ধু ইয়াসুয়াকি-চানের নিজস্ব কোনো গাছ ছিল না। তাই তোঙো-চান তাকে ওর গাছে ওঠার নিমন্ত্রণ করেছিল। বাড়িতে এই কথা শুনলে সবাই ঝামেলা করবে জেনে সে এই কথা কাউকে বলেনি। মাকে মিথ্যা বলে তোত্তো-চান বাড়ি থেকে বেরিয়েছিল। স্কুলে পৌঁছে তেত্তো-চান দারোয়ানের ঘর থেকে মই নিয়ে আসতে গেল। এই রকমই সে আগের রাত থেকে ভেবে রেখেছিল।

৯.৪ টেলিভিশনের গল্প শুনে তোত্তো চান কী ভেবেছিল?

উঃ। তোত্তো-চান তার বন্ধু ইয়াসুয়াকি-ডানের কাছে জেনেছিল টেলিভিশন একটা বাক্সের মতন। সে ভেবেছিল একটা ঘরের ভিতর একটা বাক্সের মধ্যে বড়ো বড়ো সুমো পালোয়ানদের দেখা কীভাবে সম্ভব। যদি তা সত্যিই হয় তাহলে ব্যাপারটা দারুণ হবে।

৯.৫ 'এই প্রথম তোত্তো-চান বুঝতে পারল...' তোত্তো-চান কী বুঝতে পারল? কাজটা কেন সহজ ছিল না লেখো।

উঃ। ইয়াসুয়ারি-চানকে মইতে উঠিয়ে গাছে তুলে দেওয়া সহজ কাজ ছিল না। এটা তোত্তো-চান বুঝতে পারল। ইয়াসুয়াকি চানের পোলিয়ো থাকায় পায়ে অসুবিধা ছিল। তার পায়ে এতই জোর কম ছিল যে  গাছে ওঠার মইয়ের প্রথম ধাপটাও বিনা সাহায্যে ওঠা তার পক্ষে সম্ভব ছিল না। তোত্তো-চান ইয়াসুয়াকি-চান কে নীচ থেকে ঠেলে তুলে দেওয়ার চেষ্টা করতে লাগল। মইটাকে সোজা করেও রাখা যাচ্ছিল না এবং তোত্তো-চান ছোটোখাটো রোগা মানুষ, তার পক্ষে ইয়াসুয়াকি-চানকে মইতে তুলে গাছে ওঠানো তোত্তো-চানের কাছে সহজ ছিল না।

৯.৬ তোত্তো-চান তার বন্ধু ইয়াসুয়াকি-চানকে গাছে ওঠার নিমন্ত্রণ করেছিল কেন?

উঃ। ইয়াসুয়াকি-চান ওর গাছে চড়বে এটাই ছিল তোত্তো-চানের ইচ্ছা। ইয়াসুয়াকি-চানের পোলিয়োর জন্য পায়ে অসুবিধা ছিল। তাই ওর নিজস্ব কোনো গাছ ছিল না। তাই তেঞ্জে-চান ইয়াসুয়াকি-চানকে ওর গাছে নিমন্ত্রণ করেছিল।

৯.৭ দুই বন্ধু গাছের উপর বসে টেলিভিশন নিয়ে কী গল্প করেছিল?

উঃ। দুই বন্ধু গাছের উপর বসে টেলিভিশন নিয়ে নানান গল্প করছিল। ইয়াসুয়াকি-চান বলছিল তার দিদি আমেরিকায় থাকে। সে বলেছিল তাদের টেলিভিশন বলে একটি জিনিস আছে। টেলিভিশন নাকি একটা বাক্সের মতো দেখতে। সে আরও বলেছিল জাপানে যখন টেলিভিশন আসবে তখন বাড়িতে বসেই সুমো পালোয়ানদের দেখা যাবে।


৯.৮ তুমি তোমার প্রিয় বন্ধুর সঙ্গে যে ধরনের গল্প করো তা নিয়ে একটি অনুচ্ছেদ লেখো। 

উ:-আমার প্রিয় বন্ধু রানী। সে আমার সহপাঠী। সে আমার পাশে বসে। আমরা দুজনে একসঙ্গে খেলি। টিফিন ভাগ করে খাই, গল্পের বই ভাগাভাগি করে পড়ি। আমাদের আলোচনার একটা বড়ো বিষয় হল গল্পের বইয়ের পড়া বিষয়। তা ছাড়া আমি খেলা দেখতে খুব ভালোবাসি। আমরা দুজন সেই নিয়েও আলোচনা করি। একই সঙ্গে আমাদের প্রিয় খেলোয়াড় নিয়েও আলোচনা করি। তা ছাড়া আমার বন্ধুর খুব বিজ্ঞান বিষয়ে আগ্রহ, সে আমাকে বিজ্ঞানের নানা খবর দেয়। এসবই আমাদের আলোচনার বিষয়। 


৯.৯ বাড়ি বা স্কুলের কোন গাছটা তোমার একেবারে নিজের বলে মনে হয়। সেই বন্ধুর যত্ন তুমি কীভাবে করো।

উঃ। আমার  স্কুলে পরিবেশের কাজের জন্য একটি ছোটো চারাগাছ টবে বসিয়ে দেখাতে হয়েছিল। গাছটি একটি অর্জুন গাছের চারা। কাজ হয়ে গেলে দাদা গাছটি আমায় দিয়ে দেয়। এরপর আমি সেই গাছটিকে একটি আলাদা টবে বসাই। অর্জুন গাছটিকে আমার বন্ধু বলে মনে করি। রোজ তাকে জল নিই। গাছটি এখন বেশ খানিকটা বড়ো হয়েছে। মাঝে মাঝে তার একেকটা পাতা থেকে যায়। তখন আমি সেগুলি ফেলে দিই। মাঝে মাঝে গাছটির গোড়ার কাছে মাটি খুঁড়ে দিই। এভাবেই আমি তার যত্ন করার চেষ্টা করি।

৯.১০ গাছে যদি তোমার একটি বাড়ি থাকত, তুমি কীভাবে সেখানে সময় কাটাতে কয়েকটি বাক্যে লেখো।

উঃ। গাছে যদি আমার একটি বাড়ি থাকত তাহলে আমি অবসর সময়টি সেই বাড়িতে কাটাতাম। ছুটির দিনে সকালে জলখাবার খেয়ে আমি গাছবাড়িতে গিয়ে বসতাম এবং আমার প্রিয় বইটি সেখানে বসে পড়তাম। কোনো দিন বিকেলে খেলার সময় বৃষ্টি পড়লে আমি গাছবাড়িতে বসে দূরের দৃশ্যের ছবি এঁকে সময় কাটাতাম।

১০. প্রতিশব্দ লেখো

গাছ -বৃক্ষ,

 মাটি-মৃত্তিকা, সূর্য-অরুণ, ভানু, বিবাকর, রবি।

আকাশ-  গগন, অম্বর, ব্যোম, নভঃ।

রাস্তা -পথ, সড়ক, সরনি

১১. বর্ণ বিশ্লেষণ করো।

তরতর–ত্ + অ + র্ +ত + অ + র্ 

ছোটোখাটো– ছ + ও + ট্ + ও + খ + আ + ট্ + ও

ভয়ানক –ভ+অ+ য় +আ + ন + অ +ক 

লাজুক–ল + আ + জ + উ+ ক 

অ্যাডভেঞ্চার–অ + য + আ + ড + ভ+ এ+ ঞ+চ + আ + র 

১২. নীচের টিতে যতিচিহ্ন ব্যবহার করো।

তোত্তো-চান ঘামে ভেজা চুল মুখের ওপর থেকে সরিয়ে মাথা নীচু করে ইয়াসুয়াকি-চানকে আমন্ত্রণ জানালো স্বাগতম । ইয়াসুরাকি-চান গাছের গায়ে পিঠ ঠেকিয়ে লাজুক ভাবে হেসে বলল আসতে পারি ভেতরে ও তো কখনো এমন দৃশ দেখেনি এর আগে গাছে ওঠা ব্যাপারটা তাহলে এইরকম বলে ও হাসল।

উঃ। তোত্তো-চান ঘামে ভেজা চুল মুখের ওপর থেকে সরিয়ে মাথা নীচু করে ইয়াসুয়াকি-চানকে আমন্ত্রণ জানালে ‘স্বাগতম’! ইয়াসুয়াকি-চান গাছের গায়ে পিঠ ঠেকিয়ে লাজুক ভাবে হেসে বলল, 'আসতে পারি ভেতরে? ওতো কখনও এমন দৃশ্য দেখেনি এর আগে। গাছে ওঠা ব্যাপারটা তাহলে এইরকম? বলে ও হাসল।

১৩. নীচের এক একটি বিষয় নিয়ে কমপক্ষে পাঁচটি বাক্য লেখো

খেলা, গাছ, নেমন্তন্ন।

উঃ। খেলাঃ শিশুদের একটি প্রিয় বিষয় খেলা। প্রায় প্রতিটি ছোটো ছেলেমেয়ে স্কুল থেকে ফিরে বিকেলবেলা খেলা করে। বেশিরভাগ ছেলেরা ফুটবল খেলা পছন্দ করে। আমরা অনেকেই টিভিতে ফুটবল ও ক্রিকেট খেলা দেখে থাকি। ছোটো মেয়েরা দল বেঁধে পুতুল খেলা করে।

গাছ - গাছ আমাদের খুবই উপকারী বন্ধু। গাছ ফল, ফুল দিয়ে আমাদের উপকার করে। গাছ আমাদের শীতল ছায়া দেয়। বট, অশ্বত্থ, নিম, তেঁতুল প্রভৃতি গাছ অনেকদিন বাঁচে। জলের মধ্যে অনেকরকম গাছ জলের প্রাণীদের বাঁড়িয়ে

নেমন্তন্ন- নেমন্তন্ন বাড়িতে যেতে আমাদের সবারই ভালো লাগে। নেমন্তন্ন পেলে ছোটোরা যাওয়ার দিন গোনে বিয়ে, পূজা, অন্নপ্রাশন, জন্মদিন এই সব উৎসবে মানুষ মানুষকে নেমন্তন্ন করে। নেমন্তন্ন বাড়িতে অনেকরকম লোভনীয় খাবার তৈরি হয়। অনেক মানুষ দূরে থাকেন এবং তাদের বাড়িতে একবার আসার জন্য নেমন্তন্ন করেন।


পাঠ মূল্যায়নের জন্য অতিরিক্ত প্রশ্ন ও উত্তর •

নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্ন ও উত্তর

১। শূন্যস্থান পূরণ করো


___ তে সবার একটা করে গাছ ছিল। (খ) রকি ওর পিছনে পিছনে___পর্যন্ত এসেছিল।

গ) ___ টাকেই সোজা করে রাখা যাচ্ছিল না। (ঘ) কিন্তু তারপর বাকিটা যেন ___ মনে হল । 

(ঙ) পোলিয়োতে ওর আঙুলগুলো সব_____  পাকিয়ে গিয়েছিল। (চ) টেলিভিশন নাকি একটা___ মতন ।

(ছ) তার জন্য তোত্তো-চান জীবনের _____ নিয়েছিল।  (জ) ____কেউ যদি এই ভয়ানক বিপজ্জনক দৃশ্যটি দেখতেন। (ঝ) শেষ পর্যন্ত একটা বাড়ির____মতন মই পেয়ে গেল।

উঃ। (ক) তোমাই। (খ) স্টেশন। (গ)মই। (ঘ) অসম্ভব। (ঙ)দলা। (চ) বাক্সের। (ছ) ঝুঁকি। (জ) বড়োরা। (ঝ) সিঁড়ির।

২। সঠিক উত্তরটি বেছে নিয়ে লেখো :

(ক) তোমোই-তে সবার একটা করে (ঘর/গাছ/চেয়ার) ছিল। (খ) গাছের গা-টা (শ্যাওলা/পিছল/কাঁটাভরা)।

(গ) এমনিতে কেউ কোথাও নেই, (শীতের/পূজার/গ্রীষ্মের ছুটি চলছিল তো তাই। (ঘ) এবার আর ভয় নেই, এটা (লকলক/লকবক/লগলগ) করবে না। (ঙ) অবশেষে দুজনে গাছের ডালের উপর (পাশাপাশি/আড়াআড়ি/মুখোমুখি) দাঁড়াতে পারল। (চ) আমার দিদি তো (জাপানে/চিনে/আমেরিকায়) থাকে।

উঃ। (ক) গাছ, (খ) পিছল, (গ) গ্রীষ্মের, (ঘ) লকবক, (ঙ) মুখোমুখি, (চ) আমেরিকায়।

৩। কোনটি বেমানান চিহ্নিত করো :

(ক) আকাশ, সূর্য, মেঘ, স্কুল

(গ) হাসি, কান্না, মনমরা, পোলিয়ো। উঃ। পোলিয়ো

(খ) গাল, চোখ, আঙুল, বেচারা। উঃ। বেচারা

(ঘ) আমেরিকা, ভারত, জাপান, সুমো। উঃ। সুমো

৪। নীচের এলোমেলো বর্ণগুলি সাজিয়ে শব্দ তৈরি করোঃ

ভি শ টেলিন, স্বা মগত, গ নেন গ, রামনম, মুশি ভগ, নয়া ভক।

উঃ। ভিশ টেলি ন-টেলিভিশন, স্বা ম গত – স্বাগতম, গ নেন গ-গনগনে, রাম ন ম -মনমরা,

মুঙ্গি ভ খ-মুখভঙ্গি, নয়া ভক–ভয়ানক।

• অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর

১। ছেলেমেয়েরা গাছগুলোকে কী মনে করত? 

উঃ। ছেলেমেয়েরা গাছগুলোকে নিজেদের সম্পত্তি মনে করত।

২। বাড়িতে সবাই কী কারণে ঝামেলা করবে?

উঃ। তোত্তো-চান ইয়াসুয়াকি-চান কে গাছে চড়ার নিমন্ত্রণ করেছিল একথা জানলে বাড়িতে সবাই ঝামেলা করবে।

৩। তোত্তো-চানের খুব হাসি পেল কেন? 

উঃ। তারা যে লুকিয়ে কিছু একটা করতে চলেছে এটা ভেবেই তোত্তো-চানের খুব হাসি পেল।

৪। দারোয়ানের ঘর থেকে তোত্তো-চান কী পেয়ে গিয়েছিল?

উঃ। তোত্তো-চান দারোয়ানের ঘর থেকে বাড়ির সিঁড়ির মতন একটি মই পেয়ে গিয়েছিল।

৫। দুজনের মাথাতে তখন কী চিন্তা ছিল?

উঃ। দুজনের মাথাতে তখন একটাই চিন্তা ছিল যে ইয়াসুয়াকি-চানকে গাছে চড়তেই হবে।

৬। তোত্তো-চান কাঁদেনি কেন?

উঃ।তোত্তো-চানের কান্না পেলেও সে কাঁদেনি কারণ সে কাঁদলে যদি ইয়াসুয়াকি-চান কেঁদে ফেলে সেই জন্য।

৭। তোত্তো-চানের স্কুলে সেদিন কেউ ছিল না কেন? উঃ। তোত্তো-চানের স্কুলে সেই সময় গ্রীষ্মের ছুটি চলছিল।

৮। কার দিদি আমেরিকায় থাকে? তাদের কী জিনিস আছে?

উঃ। ইয়াসুয়াকি চানের দিদি আমেরিকায় থাকে। তাদের টেলিভিশন আছে ।

৯। গাছের ডালে বসে দুটি শিশু কী করছিল? 

উঃ। গাছের ডালে বসে দুটি শিশু পরম আনন্দে গল্প করছিল।

১০। পোলিয়ো কী? উঃ। পোলিয়ো একটি জীবাণুবাহিত সংক্রামক অসুখ।


তোত্তো-চানের অ্যাডভেঞ্চার 

পাতা বাহার।।তোত্তো চানের অ্যাডভেঞ্চার

তোত্তো চানের অ্যাডভেঞ্চার প্রশ্ন উত্তর | তেৎসুকো কুরোয়ানাগি |Totto Chaner Adventure


 

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

নরহরি দাস। উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী । Narahari Das । upendra kishore roy chowdhury

বনভোজন - গোলাম মোস্তাফা । Bonvojon - Gulam Mustafa । প্রশ্ন ও উত্তর

সহজ পাঠ -রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর । SAHAJ PATH । প্রশ্ন উত্তর